Posts

Showing posts from January, 2018

বৈদ্যুতিক ফ্রিকুয়েন্সি কি দেখুন?

Image
http://sandhansp.blogspot.com/ বৈদ্যুতিক ফ্রিকুয়েন্সি কি দেখুন? অর্ধ পজেটিভ ও অর্ধ নেগেটিভ তড়ি ৎ প্রবাহের সমষ্টিকে সাইকেল বলে।এই সাইকেল পূর্ণ হতে যে কৌণিক দুরত্বের প্রয়োজন তাহা মেকানিক্যাল ৩৬০ ডিগ্রীর সমান।ইহার কোন একক নাই ।   এক সেকেন্ডে যতগুলি সাইকেল হয় তাহাকেই ফ্রিকুয়েন্সি বলে। ৫০ টি পূর্ণ সাইকেল   উৎপন্ন করিতে ১ সেকেন্ড সময়ের প্রয়োজন হয় । ফ্রিকুয়েন্সিকে (f) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।ইহার একক হার্টজ (Hz) । বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক লাইনের ফ্রিকুয়েন্সি ৫০ হার্টজ (Hz) ।
Image
রীলে  (মতান্তরে  রিলে , ইংরেজী শব্দ –  relay   ) যদিও ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্র বিশেষ, তবুও এর গুরুত্ব ইলেকট্রনিক্স এ কম নয়। ধরি, আমি একটা ফ্লিপফ্লপ তৈরি করেছি যা দিয়ে এলইডি জ্বলছে-নিভছে। এখন আমি যদি চাই যে এই ফ্লিপফ্লপ  সার্কিট টি দ্বারা বড় কোনো বাতি স্বয়ংক্রিয় ভাবে জ্বালাবো আর নেভাবো তখন আমাকে এমন কোনো যন্ত্র/কম্পোনেন্টের সাহায্য নিতে হবে যা ঐ ছোট  সার্কিট ে সংযুক্ত করে এই বেশি শক্তির বাতি কে অন-অফ করতে পারি। এটি বেশ কয়েক ভাবেই সম্ভব, কিন্তু বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে  রীলে  ব্যবহার। এটি ব্যবহার করলে আমি নিম্ন ভোল্টেজের ইলেকট্রনিক  সার্কিট  দ্বারাই উচ্চ ভোল্টেজে সংযুক্ত কোনো বাতি, ফ্যান কিংবা ডিভাইস চালাতে সক্ষম হবো।  পরিচ্ছেদসমূহ    এই ধারাবাহিক লেখা পড়ে যা শিখতে পারবোঃ 2   রীলে কিঃ 3   এটি কত প্রকারঃ 4   রিলে দেখতে কেমনঃ 5   লেখা গুলোর কোনটার মানে কিঃ 6   আমার এই রীলে টি কতো ভোল্টেরঃ এই ধারাবাহিক লেখা পড়ে যা শিখতে পারবোঃ লেখাটি ধারাবাহিক করেছি মূলত লেখার আয়ত...

রিলে কি?

Image
আচ্ছা রিলে সুইচ কি? রিলে সুইচ (Relay Switch), নামটায় কোনো ক্লু পাচ্ছেন? রিলে বলতে আমরা বুঝি কোন কিছু এমপ্লিফাই করা বা বৃদ্ধি করা। এখন তবে রিলে সুইচের একটা অর্থ দাড়ায়, এটা নিশ্চয়ই কোন কিছু বিবর্ধিত করে। অনেকটাই তাই, কিন্তু ততোটা নয়। ধরুন, আপনি একটা সার্কিট বানালেন যেটা ২৪ ভোল্টে অপারেট করে। এখন এটা হয়ত কোনও একটা  বাতিকে নির্দিষ্ট সময় পরপর জ্বালিয়ে দেয়। কিন্তু আমরা যদি এলইডি এর বদলে হাই ভোল্টেজ অপারেশন চালাতে চাই তবে কাজ করবে না। কারন ২২০ ভোল্টের বাল্ব ৫ ভোল্টে চলে না। এখানে এটি ২৪ ভোল্ট দিয়ে অন্য একটি ২২০ ভোল্টের বাতির সুইচ অন অফ করার কাজ করে দেবে। এখানে আমাদের সাহায্য করবে রিলে সুইচ। সে ২৪ ভোল্টে চালু হয়ে ২২০ ভোল্টের সুইচ অন অফ করার কাজটা করে দেবে হাতের ছোঁয়া ছাড়াই। রিলে সুইচ দুই রকমের হতে পারে, ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল সলিড ষ্টেট ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল রিলে সুইচ সাধারণ কাজে ব্যবহার হয়। এদের ভেতর স্প্রিং, ইলেক্ট্রো ম্যাগনেট ইত্যাদি মেকানিক্যাল যন্ত্রাংশ থাকে। এরা সেকেন্ডে ৫০ থেকে ১০০ বার অন অফ এর কাজ করতে পারে। সলিড ষ্টেটে এতো কিছু থাকে না। এরা সাধারণত সে...

বিদ্যুৎ এর আবিষ্কারক কবে জানতে চান তাহলে ‍ক্লিক করুন

Image
১৮ শতকের মাঝামাঝি আমেরিকান বিজ্ঞানী বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিন প্রথম বিদ্যুতের ওপর ব্যবহারিক গবেষণা শুরু করেন। কিন্তু এসময় নিরবছিন্ন বিদ্যুৎ পাওয়া যেত না। শুধু সাময়িক সময়ের জন্যই বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যেত। ১৮৪০ সালে আবিষ্কৃত টেলিগ্রাফও ব্যাটারির মাধ্যমে চালানো হতো। এরই মাঝে ফ্যারাডের একটি আবিষ্কারের সূত্র ধরেই ১৮৩১ সালে ডায়নামো আবিষ্কার করা হয়। তবে বেনজামিন ফাঙ্কলিন কে বিদ্যুৎ এর আবিষ্কারক হিসাবে ধরা হয়।

সেন্সর কি?

Image
সেন্সর   হলো একধরনের যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা পরিবেশের কোনো ঘটনার(শব্দ, তাপ, আলো ইত্যাদি) প্রতি সাড়া দিতে পারে। মুলত সেন্সর হচ্ছে এক ধরনের কনভার্টার বা পরিবর্তনকারী যা পরিবেশগত কোন পরিবর্তনকে একটি সিগন্যালে পরিণত করে যা পরবর্তীতে একটি মাধ্যমে পড়া যায়। উদাহরণস্বরূপ একটি পারদ থার্মোমিটারের কথা বলা যেতে পারে, যা তাপের পরিবর্তনকে টিউব গ্লাসে আবদ্ধ তরল পারদের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি বা হ্রাস ঘটিয়ে গ্লাসের গায়ে অঙ্কিত তাপমাত্রার পরিমাপের সাহায্যে তাপের ফলাফল প্রদর্শন করে। তবে বর্তমানে ইলেক্ট্রনিক্সে সেন্সর বহুল পরিচিত একটি ডিভাইস। যা কোন যা পরিবেশগত কোন পরিবর্তনকে বৈদুত্যিক সিগন্যালে রূপান্তর করে। বেশকিছু ইলেক্ট্রনিক্স সেন্সর ইলেক্ট্রনিক্সে কাজ করার সময় বর্তমানে বেশ কিছু সেন্সর ব্যবহার করা হয়। এগুলো হলো : কন্টাক্ট সেন্সর টেম্পারেচার সেন্সর ডিসটেন্স বা দূরত্ব সেন্সর প্রক্সিমিটি সেন্সর টাচ সেন্সর ইনফ্রারেড সেন্সর ফটো ট্রানজিষ্টর ফটো ডায়োড position sensor